মাগুরা সংবাদ:
গত ৭ অক্টোবর সকালে মাগুরার সদর উপজেলার বারাশিয়া গ্রামের মজিরুল মোল্যার ছেলে শিশু নাহিদ নিখোঁজ থাকায় সদর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করা হয়।এ বিষয়ে সদর থানার ফেসবুক পেজে একটি নিখোঁজ সংবাদ প্রদান করা হয়। কিন্তু পরদিন মোবাইল ফোনে ২০ লাখ টাকা মুক্তিপণ চাওয়ায় টনক নড়ে প্রশাসনের।ফোনের সুত্র ধরে খোজ চলতে থাকে মুক্তিপণ দাবি করা ব্যাক্তির। আটক হয় রোহান (১৩) নামের এক কিশোর ও তার বাবা ইমরান আলি আসলাম।
কিশোর রোহানের স্বীকারোক্তিতে বেরিয়ে আসে ভয়ানক সব তথ্য। রোহান বলে কিছুদিন আগে নাহিদের বাবা আমার বাবাকে অপমান করায় আমি নাহিদকে তালের ডোঙ্গা নৌকায় বেঁধে জীবন্ত অবস্থায় পানিতে ডুবিয়ে দিয়েছি।রোহানের কথামতো আজ শনিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত নবগঙ্গা নদীতে তল্লাশি চালানোর পরও পাওয়া যায়নি নাহিদকে।
আগামীকাল রোববার সকাল থেকে আবারও তল্লাশি চালানো হবে বলে জানিয়েছেন সদর থানা পুলিশ।