বিমা গ্রাহকের টাকা আত্মসাৎ ও চাঁদবাজির অভিযোগ কথিত সাংবাদিক রাসেলের বিরুদ্ধে

Uncategorized

মাগুরা সংবাদ:

মাগুরা জেলার মহম্মদপুরেরর মৌশা গ্রামের বাসিন্দা কথিত সাংবাদিক রাসেল পারভেজের বিরুদ্ধে প্রতারনার অভিযোগের শেষ নেই। একের পর এক অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ার পরও তারবিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে না প্রেসক্লাব কর্তৃপক্ষ।

এবার আটজন বীমা গ্রাহকদের ম্যাচিউরড হওয়া টাকা দুই সাংবাদিকসহ আটজনের ব্যাংক একাউন্ট ব্যবহার করে মোটা অংকের টাকা আত্মসাৎ করেছেন কথিত সাংবাদিক রাসেল। ঘটনার শিকার দুই সাংবাদিক আব্দুল ওহাব ও জালাল উদ্দিন হাক্কানী। দ্রুত টাকা পরিশোধের জন্য কোর্ট থেকে নোটিশ পেয়েছেন এই দুই সাংবাদিক। এখন তারা বেকায়দায় পড়ে গেছেন। টাকার জন্য কথিত সাংবাদিক ওই রাসেলকে বলে কোনো উপায় করতে পারছেন না তারা। কিছুদিন আগে এই কথিত সাংবাদিকের একটি চাঁদবাজির ভিডিও সোস্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয় তখনও অনেককে নিশ্চুপ থাকতে দেখা যায়।এর আগেও রাসেলের বিরুদ্ধে সুদের বিষয় নিয়ে সাংবাদিক কামরুল হাসান সমকাল পত্রিকায় নিউজ করেন।

ঘটনায় প্রকাশ, রাসেল সাংবাদিকের বোন জামাই বোয়ালমারি/ মাগুরা বিমার ব্যবসা চালায়। বিমার নামের প্রথম শব্দ সান বা এই ।

গ্রাহকের বিমা ম্যাচুউড হয়ে গেলে কোম্পানী ফাকা (ব্লাঙ্ক) একাউন্ট পে চেক দেয়। চেক অভিজ্ঞ ও দক্ষ রাসেল সাংবাদিকিরর কাছে পাঠিয়ে দেয়। রাসেল সাংবাদিক ব্যাংক একাউন্ট আছে এমন লোকদের সাথে খাতের বানায়ে চেকে তার নাম লেখে তার একাউন্টে জমা দেয়। আগেই বলে রাখে আপনার একাউন্টে আমার টাকা আসবে। টাকা আসার পর তার কাছ থেকে চেক নিয়ে টাকা তুলে নেয়। মহম্মদপুর সদরে এরকম ৮/৯ জনের নামে অন্য গ্রাহকের বিমার টাকা তার নাম ও একাউন্ট ব্যবহার করে টাকা নিয়ে খায়ে ফেলছে সাংবাদিক রাসেল।

রাসেলের কথায় বেকায়দায় পড়া দুই জনের একজন সাংবাদিক আব্দুল ওহাব আরেক জন সাংবাদিক জালাল উদ্দিন হাক্কানী। আরও ৬ জন একই কলে পড়ে গেছে তাদের নাম সাংবাদিকরা জানে। ব্যাংকের খাতায় অপরাধী ওহাব ও হাক্কানি। কারণ তারা তাদের নামে নিজের একাউন্টে চেক জমা দিয়ে উঠিয়ে নিয়ে গেছে। আসলে টাকা নিয়ে গেছে প্রতারক রাসেল। কোর্ট থেকে এদের নামে নোটিশ আসছে দ্রুত টাকা ফেরত দেওয়ার জন্য।

সুত্রে প্রাপ্ত

Leave a Reply

Your email address will not be published.